সিরাজগঞ্জ জেলা তাড়াশ উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়ানে মহেশরৌহালী গ্রামে হাফিজিয়া মাদ্রাসার শনিবার সকাল ১১.৩০ মিনিটে শুভ ভিত্তি প্রস্তর শুভ উদ্ধোধন করলেন মহেশরৌহালী,বিরৌহালী,পংরৌহালী তিন গ্রামের আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পদক মোঃ জামাল উদ্দিন সহ গ্রামের গন্য মান্য ব্যক্তি বর্গ মোঃ শাহ আলম,সাইফুল ইসলাম,শাজাহান ফকির,জয়ান ফকির,আব্দুর ওয়াহাব ফকির,শাহাদৎ প্রাঃ,মোসলেম ফকির,সরোয়ার,মোক্তার ফকির সহ আরও বিশিষ্ট সমাজ সেবি। হাফিজিয়া মাদ্রসা টি নির্মান করা হচ্ছে এমন এক যায় গায় যে খানে পৃথিবীর মানুষ চির নিদ্রায় ঘুমিয়ে থাকেন অর্থাৎ কবরস্তানের সংলগ্নে যাহাতে হাফিজিয়া মাদ্রাসার কচি, কাঁচা ছেলেরা মহান আল্লাহর পবিত্র কুরআন সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত তিলাওয়াত করতে থাকেন। এসব কচি কাঁচা ছেলেদের মুখের পবিত্র বানি মুখরিত করে দেয় কবরস্তানের চার দিক আর এই পবিত্র বানির কারনে মহান আল্লাহ তায়ালা সকল মৃত্যু ব্যক্তিকে জান্নাত নছিব করে দিতে পারেন। এই হাফিজিয়া মাদ্রাসাটি নির্মান করার জন্য মহেশরৌহালী গ্রাম বাসির অনেক কষ্ট স্বীকার করেছে তারা এই হাফিজিয়া মাদ্রাসাটি নির্মান করার জন্য মহেশরৌহালী গ্রামের প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ মানুষকে জান্নাতের বাগিচায় সদস্য করা হয়েছে যাহা এক বছর পর পর কেউ ৫০০ কেউ ১০০০কেউ বা আবার দয়া করে ৫০০০ কেউ বা আবার ২০০০০ পর্যন্ত শান্তির বাগিচায় দান করেন। এমনি করে মহেশরৌহালী গ্রামের মাদ্রাসাটি নির্মান করতে যাচ্ছে গ্রাম বাসিরা একটি কথা না বললেই নয় তাড়াশ উপজেলায় বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিরা আছেন কিত্নু কেউ দেখেনা এই বেহেস্তের বাগানটিকে,যেখানে চির দিনের জন্য ঘুমিয়ে থাকব আমরা সবাই। কবরস্তানের জায়গাটি দান করেছিলেন ছাবেদ ফকিরের পুত্র হাচেন ফকির,মজিদ ফকির,আজিজ ফকির,ও ছাবেদের ভাই মুকবুল ফকিরের পুত্র মোঃ জয়ান ফকির,মান্নান ফকির,তাই মাদ্রাসাটি যেন মহান আল্লাহ তাল্লাহ নির্মান করার তহফিক দান করেন।
#চলনবিলের আলো / আপন