বুধবার , ১২ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ২৭শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - হেমন্তকাল || ২১শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি

তাড়াশে বর্ষার পানিতে ডুবে যাচ্ছে কৃষকের ধান

প্রকাশিত হয়েছে- মঙ্গলবার, ৮ জুন, ২০২১

চলনবিলের নদ-নদী ও ডোবা-নালায় বর্ষার পানি আসতে শুরু করেছে। নিচু এলাকার ধানের উঠানেও পানি উঠে পড়েছে। কিন্তু এখনো তাড়াশের বিলাঞ্চলে ২৫০ হেক্টর জমির বোরো ধান জমিতে রয়ে গেছে। এ কারণে ধান কাটা নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা।

সরেজমিনে মঙ্গালবাল (৮জুন) সকালে দেখা গেছে, সগুনা ইউনিয়নের মাকড়শন গ্রাম এলাকার বিস্তীর্ণ মাঠে-মাঠে পাকা-আধা পাকা ধান। কৃষকেরা অবস্থার বেগতিক বুঝে অধিক সংখ্যক কৃষি শ্রমিক দিয়ে ধান কেটে নেওয়ার চেষ্টা করছেন।

সগুনা ইউনিয়নের মাকড়শন গ্রামের রেজাউল করিম নামে একজন কৃষক বলেন, ৪০ বিঘা জমিতে তিনি বোরো ধানের আবাদ করেছেন। সেসব জমির ধান পাকতে এখনো সপ্তাখানেক দেরি আছে। কুন্দইল গ্রামের জলিল সরকার নামে আরেকজন কৃষক বলেন, কিছুটা কাঁচা থাকতেই অনেকে ধান কেটে বাড়িতে আনছেন। কিন্তু বাড়ির উঠানে পানি উঠে পড়ায় ধান মাড়াই করা নিয়ে আরেক বিরাম্বনায় পড়তে হচ্ছে।

এদিকে বিলের নদ-নদী ও ডোবা-নালা পানিতে ভরে জমির আইলে পানি ছুঁই-ছুঁই করছে। প্রকৃতিরও বিরুপ আচরণ। দিনে কয়েকবার করে বৃষ্টি হচ্ছে। এমন অবস্থায় ধান কেটে ঘরে তোলা নিয়ে শংশয় কাটছেনা।

এ প্রসঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুননাহার লুনা বলেন, যে সব কৃষকের খেতের অনন্ত ৮০% ধান পেকে গেছে তাদের আর দেরি না করে ধান কাটার মরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ রফিকুল ইসলাম রনি-০১৭১৩-৫৮২৪০৬, নির্বাহী সম্পাদক মোঃ রায়হান আলী-০১৭৫১-১৫৫৪৫৫, বার্তা সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম আপন-০১৭৪০-৩২১৬৮১। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ মেছের উদ্দিন সুপার মার্কেট ভবন, হান্ডিয়াল বাজার, চাটমোহর, পাবনা থেকে প্রকাশিত। ঢাকা অফিসঃ তুষারধারা, আর/এ, সেক্টর ১১, রোড নং ০৭, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১৩৬২। বার্তা কার্যালয়ঃ অষ্টমনিষা বাজার, ভাঙ্গুড়া, পাবনা। প্রকাশক কর্তৃক সজল আর্ট প্রেস, রূপকথা গলি, পাবনা থেকে মুদ্রিত। মোবাইল নম্বর-০১৭৪৯-০২২৯২২,ই-মেইল- newscbalo@gmail.com / editorcbalo@gmail.com / www.chalonbileralo.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ ©2017-2025 (এটি গণপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত সাপ্তাহিক চলনবিলের আলো পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ) অনলাইন নিবন্ধন আবেদনকৃত। আবেদন নম্বর- ২১৮৮।