নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার ৪নং নগর ইউনিয়নের কুমারখালী গ্রামের (কুমারখালী পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিমিটেড ) ওই সমিতি নিবন্ধন নাম্বার -৫১-তারিখ-১৪-০৩-৯৯। এর পর নালা খনন,বাধ নির্মম ও বন্যা নিয়ন্ত্রণের প্রতিবছরই এলজিইডি থেকে খাল,বাঁধ ও গেট রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কিছু বরাদ্দ দেয়। যথাযথ ভাবে কার্যক্রম চলে আসছিল এরপর অভ্যন্তরীণ কোন্দলনের ফলে২০১১ সালে সমিতির কার্যক্রম স্থগিত হয়ে যায়।এ নিয়ে আদালতে মামলা চলমান আছে। সমিতি’র ৬০০ শতাধিক বেশি সদস্যদের না জানিয়ে নাম কর্তন করে ও প্রকল্প বরাদ্দ খাল খননের নামে ১৯ জন লেবার দিয়ে ২দিনে খালের দুই পাড়ের আগাছা পরিস্কার করেন। অনিয়মের অভিযোগে সরেজমিন পরিদর্শনে আসেন বড়াইগ্রাম উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ আজিজুর রহমান,উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী মোঃ নুরুজ্জামান,উপজেলা এলজিইডি মোঃ কামরুল হোসেন, সার্ভায়ার মোঃ আরিফুজ্জামান,সিও শ্রঃ দিপেন চন্দন সরকার, সহ ওই সমিতি’র খাল খননে অভিযোগ সত্যতা পায়। এবং সমিতি সহ সভাপতি আবু জাফর বলেন যে আমি এ সমস্ত অপকর্মের কিছুই জানিনা এই পরিচালনা কমিটি গঠন হয় নাই শুধু আনোয়ার জানে আমরা কেউ এ বিষয় জানিনা।
কুমারখালী পানি বাবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিঃ এর নামে ভুয়া প্রকল্প বরাদ্দের ১০লক্ষ টাকা আত্মসাতের চেষ্টা করেন সমিতির স্ব ঘোষিত সভাপতি সেজে মোঃ আনোয়ার হোসেন।সমিতি সভাপতি মোঃ আনোয়ার হোসেন,কে ফোন দিলে রিসিভ করে না।
#CBALO/আপন ইসলাম