সোমবার , ২২শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ৭ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - শরৎকাল || ৩০শে রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি

রোপা আমনের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

প্রকাশিত হয়েছে- সোমবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২০

তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি:

শস্য ভান্ডারখ্যাত সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় ফসলের মাঠজুড়ে বাতাসে দুলছে কৃষকের সোনালি স্বপ্ন। এ বছর রোপা আমন ধানের বাম্পার ফলনের পাশাপাশি ধানের দামটাও বেশি তাই কৃষকের মুখেন সোনালি হাসি।

সংশ্লিষ্ট বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি রোপা আমন মৌসুমের ধান কাটা শুরু হয়েছে। পর পর দুই বারের বন্যায় ক্ষতি হওয়ার পরও কৃষি বিভাগ মনে করছে, উপজেলায় আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।

তালম ইউনিয়নের গোন্তা গ্রামের কৃষক সোলায়মান আলী বলেন, এ বছর রোপা আমনের ফলন বেশ ভালো হয়েছে। বাজার মূল্য বেশি পাওয়া যাচ্ছে। তাছাড়া কৃষি অফিসের লোকজন সব সময় পাশে থেকে পরামর্শ দেয়ায় আমাদের জন্য উৎপাদন বাম্পার ফলন হয়েছে।

তাড়াশ উপজেলার দেশীগ্রাম ইউনিয়নের দেওড়া গ্রামের ব্রজেন্দ্রনাথ জানান, এ বছর ৩০ বিঘা জমিতে রোপা আমন ধান আবাদ করেছি। বিঘা প্রতি ৮ মণ থেকে ১০ মণ ধান হচ্ছে। এ বছর বাম্পার ফলন হচ্ছে। আর প্রতিমণ ধান বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১১শ টাকা করে।

তাড়াশ উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ লুৎফুন নাহার লুনা জানান, চলতি মৌসুমে রোপা আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছিল ১৩ হাজার হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে ১২ হাজার ৬৯৭ হেক্টর জমিতে আমন ধানের আবাদ হয়।

CBALO/আপন ইসলাম

সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ রফিকুল ইসলাম রনি-০১৭১৩-৫৮২৪০৬, নির্বাহী সম্পাদক মোঃ রায়হান আলী-০১৭৫১-১৫৫৪৫৫, বার্তা সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম আপন-০১৭৪০-৩২১৬৮১। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ মেছের উদ্দিন সুপার মার্কেট ভবন, হান্ডিয়াল বাজার, চাটমোহর, পাবনা থেকে প্রকাশিত। ঢাকা অফিসঃ তুষারধারা, আর/এ, সেক্টর ১১, রোড নং ০৭, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১৩৬২। বার্তা কার্যালয়ঃ অষ্টমনিষা বাজার, ভাঙ্গুড়া, পাবনা। প্রকাশক কর্তৃক সজল আর্ট প্রেস, রূপকথা গলি, পাবনা থেকে মুদ্রিত। মোবাইল নম্বর-০১৭৪৯-০২২৯২২,ই-মেইল- newscbalo@gmail.com / editorcbalo@gmail.com / www.chalonbileralo.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ ©2017-2025 (এটি গণপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত সাপ্তাহিক চলনবিলের আলো পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ) অনলাইন নিবন্ধন আবেদনকৃত। আবেদন নম্বর- ২১৮৮।