এম ইদ্রিস আলী, স্টাফ রিপোর্টার:
সাতক্ষীরার সদর উপজেলার ৯নং ব্রক্ষরাজপুর ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ড মাছখোলা শীবতলার মিজান ডাঃ দোকান হতে মরহুম জাহাবর্কস সরদারের দিঘির মোড় পর্যন্ত প্রায় ৭০০ মিটার রাস্তা খুবই জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে। সাবেক মেম্বার এর আমলে রাস্তাটি ইটের হিয়ারিং বসলে ও নিন্মমানের ইট ব্যাবহারের ফলে বছর কয়েক যেতে না যেতেই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে জনবহুল এই রাস্তাটি। বর্তমান মেম্বার রাস্তাটি লামছাম ভাবে সংস্কার করলেও চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে এই রাস্তাটি। ইটের সোলিংয়ে যেন আরো বিপদ সাধারণ পথচারীদের। জরাজীর্ণ ইটের সোলিং রাস্তায় পিচের ঢালাইকরণের জোর দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসি। এলাকাবাসি জানান, বর্তমান সরকারের আমলে পূর্বের সাবেক মেম্বার রাস্তাটি ইটের সোলিং দিয়ে যাতায়াতের ব্যাবস্হা করেছিলেন কিন্তু নিন্মমানের ইট দিয়ে সোলিং করায় রাস্তাট বেশিদিন স্হায়ীত্ব হয়নি। বর্ষার মৌসুমে তো ভোগান্তির শেষ থাকেনা। সাইকেল,মোটরসাইকেল ভ্যানগাড়ী সহ বিভিন্ন জানবাহন এলোপাতাড়ি ইটের স্লিপে দূর্ঘটনায় কবলিত হচ্ছে বলে জানান অনেকে।
শহরের পাশে পৌরসভা ও ইউনিয়ন এর সংমিশ্রণের মাত্র ৭০০ মিটারের মত এই রাস্তাটি পিচ ঢালাই দাবি জানিয়েছেন এলাবাসি সহ সাধারণ পথচারী। জরাজীর্ণ ইটের সোলিং রাস্তাটি খুবই জরুরীভাবে পিচের ঢালাইকরণের দরকার। এছাড়াও এলাকার কয়েকটি সোলিং রাস্তা জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে যেটা দেখার কেউ নেই ? বর্তমান সরকারের স্লোগান গ্রাম হবে শহর, এর আওতায় দেশের রাস্তাঘাট সহ গ্রাম অঞ্চলের অবকাঠামো উন্নয়ন করে যাচ্ছেন। অথচ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও জনপ্রতিনিধিদের তদারকির অভাবে মাছখেলা শীবতলা এলাকার এলাকার জরাজীর্ণ ইটের সোলিং রাস্তাগুলো পিচের ঢালাই হচ্ছে না। এসব জরাজীর্ণ সোলিং রাস্তা দিয়ে যানবহন ও মানুষ চলাচল করতে পারে না। জরাজীর্ণ সোলিং রাস্তা দিয়ে ছোট বড় যানবহনে মানুষ চলাচল করতে গেলে তারা যেন দোলনার মতো দোল খায়।
এক পর্যায়ে এই জনবহুল রাস্তায় তমন মানুষ এখন কেউ চলাচল করছেন না বলে জানা জায়। তাছাড়া সোলিং রাস্তাগুলো জরাজীর্ণ হয়ে পড়ে থাকার কারণে প্রায় সময় রাস্তায় ছোটবড় দুর্ঘটনা ঘটে। শীবতলা মিজান ডাঃ দোকান হতে দিঘির মোড় শ্যাল্লে সংযোগ স্হল পর্যন্ত রাস্তাটি পিচের ঢালাইকরণের জন্য ৯ নং ব্রক্ষরাজপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃকপক্ষের কাছে জোর দাবি জানান পথচারী সহ এলাকাবাসি।
CBALO/আপন ইসলাম