সোমবার , ২৪শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - হেমন্তকাল || ৩রা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি

নাগরপুরে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা পরিদর্শন করলেন – মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. হান্নান মিয়া

প্রকাশিত হয়েছে- শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
বাংলাদেশ অত্যন্ত গৌরবোজ্জল ঐতিহ্যের অধিকারী। এদেশে বিভিন্ন জনগোষ্ঠি, শাসক শ্রেণী গড়ে তোলে অসংখ্য প্রাসাদ, মসজিদ, দুর্গ, মন্দির, ও সমাধি সৌধ। এসব ঐতিহ্যের অধিকাংশই কালের গর্ভে বিলীন হলেও টাঙ্গাইলের নাগরপুুুর ও পাকুটিয়ার জমিদার বাড়ী উল্লেখেযোগ্য সংস্কৃতি চিহ্ন হিসেবে আজো টিকে আছে যা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে সমধিক পরিচিত। শুক্রবার সকালে নাগরপুুুুুুুুুুুরের এসব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের অনুসন্ধান ও সংরক্ষণের জন্য পুুুুুুুুুুুুুুুুুুুরাকীর্তি সমুহ প্রদর্শন করেন, প্রত্নতাত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ( অতিরিক্ত সচিব) মো. হান্নান মিয়া।

নাগরপুুর ও পাকুটিয়া জমিদার বাড়ী প্রদর্শনের সময় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রত্নতাত্ত্ব অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (প্রশাসন) সিনিয়র সহকারি সচিব খন্দকার মো.মাহাবুবুর রহমান, আঞ্চলিক পরিচালক (ঢাকা বিভাগ) রাখি রায়, সদ্য যোগদানকৃত নাগরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সিফাত-ই-জাহান, সহকারি কমিশনার (ভূমি) তারিন মসরুব, পাকুটিয়া ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিক।

প্রত্নতাত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. হান্নান মিয়া বলেন, ঢাকার অদূরে টাঙ্গাইলে অবাক করার মত এত বড় প্রত্নতাত্ত্ব সম্পদ রয়েছে । আমি নাগরপুর ও পাকুটিয়ার এই প্রাচানী সম্পদ রক্ষনাবেক্ষনের মাধ্যমে সময় উপযোগী করে গড়ে তুলার চেষ্টা করবো। যাতে দেশের বিভিন্ন জাদুঘর সমূহের মতো প্রদর্শনের মাধ্যমে দেশের ছাত্র-ছাত্রী ও গবেষকগণ দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান লাভ করতে পারে।

প্রত্নতাত্ত্ব অধিদপ্তর উপ-মহাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন অধিদপ্তর। ১৮৬১ সালে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া নামে এ অধিদপ্তরের যাত্রা শুরু হয়। স্বাধীনতার পর ঢাকায় বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্ব অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় স্থাপিত হয়। ১৯৮৩ সালে বিভাগীয় পূর্নবিন্যাসের মাধ্যমে ঢাকায় প্রধান দপ্তরসহ ৪টি বিভাগে আঞ্চলিক অফিস প্রতিষ্ঠা করা হয়। এ ছাড়া অধিদপ্তরের অধীনে ২১টি প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর রয়েছে। এসব জাদুঘরের মাধ্যমে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনাদি প্রদর্শিত হচ্ছে। এ অধিদপ্তর দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রাচীন সংস্কৃতি চিহ্ন আবিস্কারের মাধ্যমে ইতিহাস পুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুনরুদ্ধার এবং উম্মোচিত স্থাপত্যিক কাঠামোর সংস্কার সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করে থাকে। গবেষণার মাধ্যমে ইতিহাস পুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুনরুদ্ধারের কাজে প্রত্নতাত্ত্ব অধিদপ্তর নিয়োজিত।

 

#CBALO/আপন ইসলাম

সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ রফিকুল ইসলাম রনি-০১৭১৩-৫৮২৪০৬, নির্বাহী সম্পাদক মোঃ রায়হান আলী-০১৭৫১-১৫৫৪৫৫, বার্তা সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম আপন-০১৭৪০-৩২১৬৮১। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ মেছের উদ্দিন সুপার মার্কেট ভবন, হান্ডিয়াল বাজার, চাটমোহর, পাবনা থেকে প্রকাশিত। ঢাকা অফিসঃ তুষারধারা, আর/এ, সেক্টর ১১, রোড নং ০৭, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১৩৬২। বার্তা কার্যালয়ঃ অষ্টমনিষা বাজার, ভাঙ্গুড়া, পাবনা। প্রকাশক কর্তৃক সজল আর্ট প্রেস, রূপকথা গলি, পাবনা থেকে মুদ্রিত। মোবাইল নম্বর-০১৭৪৯-০২২৯২২,ই-মেইল- newscbalo@gmail.com / editorcbalo@gmail.com / www.chalonbileralo.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ ©2017-2025 (এটি গণপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত সাপ্তাহিক চলনবিলের আলো পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ) অনলাইন নিবন্ধন আবেদনকৃত। আবেদন নম্বর- ২১৮৮।