যমুনা সেতু আরিচা পর্যন্ত স্থায়ীবাধ, টেকসই(চায়নাবাধ) সড়কপথ স্থাপনে গড়ে উঠবে সম্ভাবনাময় অর্থনৈতিক অঞ্চল।
যমুনা নদীর পূর্ব তীরে যমুনা সেতু আরিচা পর্যন্ত স্থায়ীবাধ,টেকসই চায়না বাধ,সহজ যোগাযোগে সড়কপথ নির্মাণ করা হলে একদিকে ভাঙ্গন রোধ হবে, গড়ে উঠবে বিনোদন কেন্দ্র, যমুনা সৈকত, মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি, কমবে বেকারত্ব, বাড়বে রাজস্ব, হবে স্মার্ট নতুন বাংলাদেশের অংশ ও সম্ভাবনাময় অর্থনৈতিক অঞ্চল। নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ভুয়াপুর, কালিহাতী, টাংগাইল, নাগরপুর, চৌহালী, দৌলতপুর ও আরিচা উপজেলা বাসির জনশ্রতি, প্রত্যাশা, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সরকারের রাজস্ব আয়ের উৎস বাস্তবায়ন নিয়ে এ মন্তব্য প্রতিবেদন করেন আমাদের প্রতিবেদক মাহমুদুল হাসান।
নদী পাড়ের ছাত্র- শিক্ষক, অভিভাবক, সচেতন মহল, গুনিজনসহ অবহেলিত জনগোষ্ঠী ত্রাণ ও সাহায্য চায় না, যুব সমাজকে বেকারত্ব ঘোচাতে কর্মসংস্থানের জন্য তরুণদের সম্ভাবনাময় অর্থনৈতিক কর্মস্থল হয়ে উঠবে এ অঞ্চল এমনটাই প্রত্যাশা। এখানে এসে কি দেখবেন- সকল রুতুর আবহাওয়া,নদীর কুল কুল ও পানির স্রোতে শব্দ,পাল তোলা নৌকা, ভাটিয়ালি গান, কাশ- ফুল, ঝিক-ঝিক বালি, গরুর গাড়ি, ছোট বড় অসংখ্য চর-ডুবু- চর, চরাঅঞ্চলে অসংখ্য বাড়ি ঘর, সুর্যঅস্তের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য, পার ঘেষা অসংখ্য শিক্ষা অঙ্গন। সিরাজগঞ্জ, টাংগাইল ও মানিকগঞ্জ জেলার যমুনা নদীর তীর অঞ্চলের উপজেলাগুলোতে পর্যটক ও পর্যটনদের পথচারনায় মুখরিত হলে গড়ে উঠবে আরেকটি যমুনা সৈকত। চায়না বাধ ও সড়কপথে উন্নয়নে অগ্রযাত্রার নতুন বাংলাদেশ বাস্তবায়নে চৌহালী উপজেলা নৌ ঘাটের বিনোদনের একাঅংশ ও আজিমউদ্দিন মোর নাগরপুরে শাহজানী বাজার রাস্তার চিত্র তুলে ধরা হলো। দেশের উন্নয়ন, কর্মসংস্থান ও রাজস্ব সৃষ্টি নিয়ে সাম্প্রতিক এ মন্তব্য প্রতিবেদন।