বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় অধিভুক্ত বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিলের তত্ত্বাবধানে সারাদেশে একযোগে অনুষ্ঠিত চার বছর ছয় মাস মেয়াদী উচ্চতর ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি (ডিএইচএমএস) ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেন ৮ হাজার শিক্ষার্থী। এর মধ্যে টাঙ্গাইল হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও গাজীপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়া কয়েকজন শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা ও মিষ্টিমুখ করান ঐতিহ্যবাহী মুকতাদির হোমিও চিকিৎসা কেন্দ্রের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও বিশিষ্ট হোমিও চিকিৎসক ডা. এম. এ. মান্নান।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিকেলে টাঙ্গাইলের নাগরপুরে মুকতাদির হোমিও চিকিৎসা কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে ডা. এম. এ. মান্নান চান্সপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের হাতে শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন এবং তাদের ভবিষ্যৎ সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার আহ্বান জানান।
শুভেচ্ছা বক্তব্যে ডা. এম. এ. মান্নান বলেন, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়নে নতুন প্রজন্মের অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই তরুণ শিক্ষার্থীরাই আগামী দিনে সমাজে সেবার অগ্রদূত হবে।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে চান্স পাওয়া শিক্ষার্থী মোঃ সজিব সরকার তার অনুভূতি ব্যক্ত করে বলেন, আমি কখনো ভাবিনি এত তাড়াতাড়ি স্বপ্ন পূরণ হবে। গাজীপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজে চান্স পাওয়া আমার জীবনের একটি বড় অর্জন। এই সাফল্যের পেছনে ডা. এম. এ. মান্নান ভাইয়ের উৎসাহ ও দিকনির্দেশনা সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে। ভবিষ্যতে একজন দক্ষ হোমিও চিকিৎসক হয়ে মানুষের সেবা করতে চাই।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সংবর্ধনা শেষে নবীন শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।