যশোর-৪ (অভয়নগর-বাঘারপাড়া-সদর বসুন্দিয়া অংশ) আসনের রাজনীতিতে এক অবিস্মরণীয় নাম ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুব। বিএনপির আপোষহীন এই নেতা শুধু দলের নয়, সাধারণ মানুষের হৃদয়ের মানুষ। রাজনীতির মাঠে যেমন তিনি দৃঢ়, তেমনি মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে দাঁড়ানোয় তাঁর তুলনা মেলা ভার। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুব ঝড়-ঝাপটা কম দেখেননি। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শত জেল-জুলুম, নির্যাতন, ষড়যন্ত্র কিছুই তাকে ভাঙতে পারেনি। বিএনপির নেতাকর্মী থেকে সাধারণ মানুষ সবাইকে আগলে রেখে রাজনীতিকে করেছেন সেবার মাঠ। নিজের স্বার্থ নয়, মানুষের পাশে থাকা ছিল তাঁর জীবনের অঙ্গীকার।
অভয়নগর-বাঘারপাড়ার অলিগলি চেনে তাঁকে। তাঁর পদচারণায় জেগে উঠেছিল প্রতিটি জনপদ। মানুষ এখনো বলেন, “টিএস আইয়ুব ছাড়া আমাদের আসনে বিকল্প নেই।” স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে শোনা যাচ্ছে, আসন্ন নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নকে ঘিরে দৌড়ঝাঁপ শুরু হলেও তৃণমূলের আকাঙ্ক্ষা একটাই আমরা আমাদের প্রিয় নেতা ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুবকে চাই।
এক সময় যারা তাঁর ছায়াতলে রাজনীতি শিখেছেন, আজ তারাই নিজেকে প্রার্থী হিসেবে উপস্থাপন করছেন। অথচ সেই টিএস আইয়ুবই তাদের পথ চিনিয়েছেন, সুযোগ করে দিয়েছেন, মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন এ কথা অভয়নগর-বাঘারপাড়ার মানুষ ভুলেনি। দলের প্রতি তাঁর নিবেদন ছিল অকৃত্রিম। ষড়যন্ত্র, দমননীতি কিংবা রাজনৈতিক স্বার্থের হিসাব কোনোদিন তাঁকে থামাতে পারেনি। আজও মানুষের মুখে মুখে শোনা যায়, ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুবই যশোর-৪ আসনের প্রকৃত নেতা।
নিজের বক্তব্যে ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুব বলেন, মানুষের জন্যই আমার রাজনীতি। অভয়নগর, বসুন্দিয়া, বাঘারপাড়ার মানুষ আমার জীবনের অংশ। আমি জানি না কতটা দিতে পেরেছি, তবে চেষ্টা করেছি সবসময় পাশে থাকার। মানুষ কাঁদলে আমার হৃদয়ও কাঁদে। যতদিন বেঁচে থাকবো, বিএনপি আর সাধারণ মানুষের মাঝেই থাকতে চাই।
এই কথাগুলোই বোঝায়, কেন তিনি আজও যশোর-৪ আসনের মানুষের হৃদয়ে ‘ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুব’ নামটি এক বিশ্বাস, এক প্রেরণা, এক ইতিহাস।