বক্তারা বলেন, দেশে একের পর এক সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতন ও নিপীড়ন হলেও কোন সরকারই তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারেনি। সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড তার জ্বলন্ত উদাহরণ। সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে পুরো সাংবাদিক সমাজ নিরাপত্তা ও ঝুকির মধ্যে পড়েছে। প্রকাশ্যে একজন পেশাদার সাংবাদিককে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা শুধু একটি হত্যাকাণ্ড নয়, এটি পুরো সাংবাদিক সমাজের ওপর সরাসরি আঘাত। তাই দ্রুত সাংবাদিক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানান।
সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি ও বাংলাভিশনের স্টার রিপোর্টার হারুন-অর-রশিদ খান হাসানের সভাপতিত্বে এবং দপ্তর সম্পাদক শেখ মো. এনামুল হকের সঞ্চালনায় জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম ইন্না, সহ-সভাপতি হিরক গুণ, কার্য্যকারী সদস্য নুরুল ইসলাম বাবু, সাবেক আহবায়ক সিনিয়র সাংবাদিক আব্দুল কুদ্দুস, সাবেক সহ-সভাপতি এস.এম তফিজ উদ্দিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস রবিন, সলঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এম দুলাল উদ্দিন আহম্মেদ, কামারখন্দ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক রাজ, জেলা বাসদের আহবায়ক নব কুমার কর্মকার, কালবেলার জেলা প্রতিনিধি স্বপন চন্দ্র দাস প্রমুখ।
এসময় সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি হেলাল আহম্মেদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকিরুল ইসলাম সান্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক রহমত আলী, অর্থ সম্পাদক নুরুল ইসলাম রইছি, আপ্যান বিষয়ক সম্পাদক রেজাউল করিম খান, দৈনিক ইত্তেফাকের জেলা প্রতিনিধি মাহমুদুল কবির, আজকালের জেলা প্রতিনিধি জহুরুল ইসলাম, শ্যামল বাংলার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক দিলীপ গৌড়, এখন টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি রিফাত রহমান, মানবজমিনের জেলা প্রতিনিধি সুজন সরকার, রাইজিংবিডি.কম এর জেলা প্রতিনিধি অদিত্য রাসেল, খোলা কাগজের জেলা প্রতিনিধি এইচ এম আলমগীর কবির, যুগের কথার বার্তা সম্পাদক হুমায়ুন কবির সুমন, আমাদের নতুন সময়ের জেলা প্রতিনিধি সোহাগ হাসান জয়সহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের শতাধিক সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।