বুধবার , ১০ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ২৬শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - শরৎকাল || ১৮ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি

প্রকৃতি মেতেছে নতুন রূপে

প্রকাশিত হয়েছে- শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৪
আবহমান গ্রাম বাংলার সুপরিচিত একটি জলজ উদ্ভিদের নাম কচুরিপানা।ফসলহীন মাঠ জুড়ে,রাস্তার পাশে ডোবা নালায় জমে থাকা পানিতে কচুরি ফুলের সমাহার।সবুজের মধ্যে সাদা,হালকা গোলাপী আর বেগুনি রংয়ের।অযত্নে বেড়ে ওঠা এ ফুল মুগ্ধতা ছড়ায়।কচুরি পানা ফুলে ফুলে এখন প্রায় ডোবা,নালা,খাল-বিলে সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে।
তেমনি সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার ৬ টি ইউনিয়নসহ গ্রাম-গঞ্জের প্রায় প্রতিটি এলাকার খাল-বিল,বাড়ির পাশের ডোবায় ফুটেছে দৃষ্টিনন্দন কচুরি পানা ফুল।কবি গুরুর ভাষায় ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া-ঘর হতে শুধু দু’পা ফেলিয়া’ সত্যিকার অর্থেই যেখানে সেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এমন এক অবহেলিত উদ্ভিদে এত নয়নাভিরাম, মনোমুগ্ধকর,চিত্তাকর্ষক ফুল,যা প্রকৃতি প্রেমীদের বিমুগ্ধ না করে পারে না।প্রতিটি এলাকায় ভিন্ন ভিন্ন জাতের বিভিন্ন রঙের কচুরি ফুল ফোটে বিভিন্ন ঋতুতে। তবে এ সময় কচুরি পানার ফুল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।সৌন্দর্যের পাপড়ি মেলে ধরা কচুরি ফুলের এ আহ্বানে সাড়া দিয়ে অনেকেই ছবি তুলছেন,বিশেষ করে তরুণ-তরুণীরা। ছোট ছোট ছেলে-মেয়েরা জলাশয় থেকে শিশির ভেজা কচুরি পানার ফুল তুলে খেলা করছে।গ্রামের শিশু-কিশোররাও আনন্দ করে তুলে নিয়ে খেলা করছে।

সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ রফিকুল ইসলাম রনি-০১৭১৩-৫৮২৪০৬, নির্বাহী সম্পাদক মোঃ রায়হান আলী-০১৭৫১-১৫৫৪৫৫, বার্তা সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম আপন-০১৭৪০-৩২১৬৮১। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ মেছের উদ্দিন সুপার মার্কেট ভবন, হান্ডিয়াল বাজার, চাটমোহর, পাবনা থেকে প্রকাশিত। ঢাকা অফিসঃ তুষারধারা, আর/এ, সেক্টর ১১, রোড নং ০৭, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১৩৬২। বার্তা কার্যালয়ঃ অষ্টমনিষা বাজার, ভাঙ্গুড়া, পাবনা। প্রকাশক কর্তৃক সজল আর্ট প্রেস, রূপকথা গলি, পাবনা থেকে মুদ্রিত। মোবাইল নম্বর-০১৭৪৯-০২২৯২২,ই-মেইল- newscbalo@gmail.com / editorcbalo@gmail.com / www.chalonbileralo.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ ©2017-2025 (এটি গণপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত সাপ্তাহিক চলনবিলের আলো পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ) অনলাইন নিবন্ধন আবেদনকৃত। আবেদন নম্বর- ২১৮৮।